জটিল মাল - ০২ (বিদেশে দেশী ভাবী)

না সাইটে প্রকাশ করতে চান, তাহলে শুধুমাত্র Fake007 নামটি উল্লেখ করলেই চলবে। অন্তত এটুকু আশা করতে পারি।পরবর্তী অংশ দেকতে একানে ক্লিক কর 
==================================================================================================
জটিল মাল - ০২
কোকের বোতল এর বিবর্তন দেখতেছিলাম - কিভাবে পেটমোটা সাইজ থেকে কি রকম একটা অসাধারন সেক্সি সাইজে নিয়ে এনেছে কোম্পানিটা। কথাটা বললাম কারন
 - এখানে এক ভাবী দেশ থেকে ধুমচি সাইজের হয়ে এসে, এখানে সেইরকম ফিগার বানাইছে শুধু ডায়েটিং এর উপর থেকে। রুম্পা ভাবীর এই অদ্ভুত পরিবর্তনে আমি যারপর নাই অবাক। কারন উনার পাছাটা ছিল বিশাল – সেই তুলনায় দুধ ছোটো। বাংগালি মেয়েদের পাছা যেমন হয় চ্যাপ্টা-থেবড়ানো সেইরকম না; অনেকটা গোলাকার পাছা, যখন উনি জীন্সের প্যান্ট পরে তখন মনে হয় প্যান্ট ছিড়ে-ফুরে বের হয়ে আসবে। 
শুধু মাত্র উনার পাছার ডাবনা দুটো টিপার আশায় আমি উনার পিছনে মনে মনে লেগে ছিলাম। এখনও মনে পড়ে প্রথম যেদিন উনাকে দেখি – আমার চোখ উনার মুখের দিকেই ছিল; কিন্তু যখন পিছন ফিরে অন্যদিকে গেল; সাথে সাথে আমার মাথা খারাপ হয়ে গেল ভাবীর এই মারদাংগা পাছা দেখে। মনে হইছিল, এই দুই পাছার মাঝখান দিয়া আমার বাড়া ঠাসতে না পারলে এই জীবনটাই বৃথা।
রুম্পা ভাবীর সাথে আমার ঘনিষ্ঠতা হলো খাওয়ার টেবিলে, আগে থেকেই আমি ইচ্ছা করেইসুন্দর মেয়ে দেখলে আগ বাড়িয়ে কার্টেসি দেখানোর চেষ্টা করি। ডায়েটিং এর পর থেকেই ভাবীকে আমার বেশ সেক্সি লাগতো। কাল রঙ্গের টাইট ফতুয়াতে উনার মায়া মায়া গোল মুখটাকে অসাধারন লাগছিল। তবে উনার উরু খামচে থাকা কালো টাইটস আমার ভীতরের লুচ্চামিটাকে জাগিয়ে তুলল। কি আর করা – এখন যৌবন যার লুচ্চামির শ্রেষ্ঠ সময় তার। :D
রুম্পা ভাবী পার্টিতে একটা কাল লম্বা ফতুয়া আর নিচে কাল টাইটস পড়ে এসেছে। পাতলা টাইটস উনার থাই দুটোকে কামড়ে রেখেছে। আর ফতুয়ার ভেতর দিয়ে উনার লাল ব্রা এর ফিতে স্পষ্ট হয়ে উকিঝুকি মারছে। আমাকে আর পায় কে? মনে হইতেছিল, চিপায় নিয়া গিয়া উনার দুধ-পাছা টিপা লালে লাল কইরা দেই।  ভাবীকে কাছ থেকে দেখা মাত্রই আমার উনার সেইরকম জিন্স ফূঁড়ে পাছাটার আকার চোখে পড়ে গেল। পরবর্তী অংশ দেকতে একানে ক্লিক কর 



যাইহোক, ভাবীকে আগে খাবার সার্ভ করার জন্য উনার পছন্দ জিজ্ঞেস করলামবিদেশে দেশের সবাই কোন পার্টিতে আসলে আগে নিজের খাওয়া খায় তারপর সমাদর করে (দেশের মতো না); তারপর আবার খাওয়া শেষে প্লেট ধুয়ে দিয়ে যেতে হয় (যদি সেই বাসায় ডিশ ওয়াশার না থাকে)। খাবার সুন্দর করে সার্ভ করলাম আর আমার প্লেটে খাবার নিয়ে এক কোনায় গিয়ে উনার জামাই কোথায় জিজ্ঞেস করলাম। বলল, জামাইয়ের রাতে কাজ আছে – তাই যাবার সময় ড্রপ করে দিয়ে গেছে। যাবেন কিভাবে জিজ্ঞেস করাতে, বলল – যেই ভাবীর বাসায় দাওয়াত, তিনি বাসায় পৌঁছে দিবেন। কথাটা শুনে, মনের ভেতর কেমন জানি দুষ্ট চিন্তা ইতিউতি করতে লাগল। ভাবলাম, কোন সুযোগ নেয়া যায় কিনা। আর মনও বলে, ব্যাটা চান্সে থাকো আইজুদ্দিন ...
দুনিয়া ছোট, আর হয়তো এই কারনে কথার পরিধিও ছোট। তাই ঘুরে ফিরে উনার সংসার জীবনের কথা শুনতে লাগলাম। এইখানের ভাবীদের একই সমস্যা – চান্স পাইলেই খালি বাসায় সময় কাটে না টাইপের গল্প শোনায় – আর আমি খুঁজতে থাকি খালি বাসায় আমি উনার সাথে একান্ত সময় কাটাতে পারি কিনা ? পরবর্তী অংশ দেকতে একানে ক্লিক কর 
রুম্পা ভাবীর থেকে যেটা জানা গেল – উনার জামাই এর রাতে কাজ থাকাতে বেশিরভাগ রাত উনার নাকি একাই কাটাইতে হয়। আমি মনে মনে ভাবি, কয় কি! আগে কইবো না এই কথা। আমার মতো ব্যাচেলরদের গরম লোহার ডান্ডা আছে কিসের জন্য?! কত রাত গরম বাড়া ঠান্ডা করতে না পাইরা ছটফট করি; আর এইদিকে বিশাল পাছা আর ভোদা নিয়া মাগিটা রাত কাটায়!
খাওয়া শেষে, ডেসার্ট খেতে খেতে বললাম, ভাবী, কিছু মনে না করলে আমি আপনাকে বাসায় পৌছে দিতে পারি, কারন আমার বাসাটা আপনারটা থেকে বেশি দূর না। দেখলাম, উনি নিমরাজি – বুঝলাম, আমারে খানিকটা বিশ্বাস করতে শুরু করছে। কথায় আছে, বিশ্বাসে মিলায় ডান্ডা, তো ভোদা কত দূর? J
আমি বিশ্বস্ততার সাথে আরও মনোযোগ দিয়ে ভাবীর কথা শুনতে লাগলাম, আর বুঝাতে লাগলাম যে তার সৌন্দর্যে আমি পুরা ফিদা। উনার মত মেয়ে পাইলে কবে আমি বিয়া কইরা ফালাইতাম, উনার জামাই খুব লাকি – এই সব। দুনিয়ার সবাই প্রশংসা শুনতে ভালবাসে; আর মেয়েরা সেটা একটু বেশিই ভালবাসে। উনার আমার প্রশংসার তেলে পিছলা খেতে খেতে আমার লাইনে চলে আসল। মনে মনে ঠিক করলাম – এইবার প্রসংগ সেক্স এর দিকে নিতে হইব – নয়তো দেরি হইয়া যাইব। ভাবীরে জিজ্ঞাস করলাম, আপনারা বাচ্চা কাচ্চা নেন না কেন? বলল, নিবো কিভাবে, আমার জামাইতো রাতে থাকে না – আর সকালে ঘুমাই থেকে উঠে আরেকটা কাজে যায়। বুঝতে আর বাকি রইল না যে, ভাবী খুবই সেক্স স্টার্ভড (ক্ষুধার্ত)। রাত বাড়তে থাকায় রূম্পা ভাবী আর আমি দাওয়াতের বাসা থেকে বের হলাম। আমার গাড়িটা দেখে ভাবী বলল,
 বাহ! আপনার গাড়িটাতো বেশ বড়। গাড়ির ভেতর বেশ কয়েকটা কুশন রাখি আমি – কারন বেশ কয়েকবার মেয়ে চুদতে গিয়ে দেখেছি কুশন থাকলে আরাম করে ঠাপ দেয়া যায় – নয়তো ব্যাথা লাগে বিভিন্ন জায়গায়।আমার পাশের ছিটে এসে বসাতে আমার খালি চোখ পড়তে লাগল ভাবীর পাতলা টাইটসের উপর দিয়ে বিশাল থাই দুটার উপর, সাথে হালকা বুকের ক্লিভেজ। আর সিটবেল্ট বাধার পর ক্লিভেজটা আর হালকা থাকলো না, দুই মাঝারি সাইজের দুধ দুইটার মাঝখানটায় সিটবেল্টটা আটকে থাকায় – বড় গলার ফতুয়াটা অনেকখানি নিচে নেমে গেল। সাথে সাথে হাল্কা ক্লিভেজটা সুগভীর হয়ে স্তনদুটো আরও বেশি আকর্ষন করা শুরু করলো আমাকে।
 মন চাচ্ছিল, স্টিয়ারিং বাদ দিয়ে দুইহাত দিয়ে দুধ দুইটা ধরে চটকাইতে থাকি। কেমনে জানি ভাবী আমার চোরা চাহনি ধরে ফেলল, এবং উলটা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কেমন জানি একটা মুচকি হাসি দিল। হাসির অর্থ কি হইতে পারে চিন্তা করতে করতে একটা ঘোরের মধ্যে চলে গেলাম। বেশ কিছুক্ষন কোন কথা না থাকায় আমি বললাম ভাবী চা খাবেন? ভাবী বলল চলেন আমার বাসায় চা খাওয়াই – আমি বললাম আমার বাসাও কিন্তু কাছে ভাবী। ভাবী জোর দিয়ে বলল, বাসা তো ফাঁকা – কেউ নাই; চা খেয়ে না হয় আমার সাথে একটু গল্প করে গেলেন। আমি সাথে সাথে সেই মুচকি হাসির মর্মার্থ বুঝতে পারলাম – বুঝলাম আজকে রাতের সামনে কয়েক ঘন্টা বেশ ভালই যাবে কারন আমার পাশে বসা মাগিটা সেক্স স্টার্ভড।
   
ভাবী গাড়িতে বসার সময় তার ফতুয়ার পেছনটা উপর উঠে গিয়েছিল। তো গাড়ি থেকে বেশ ঝুকে নামার সময় উনার পাতলা টাইটসের উপর দিয়ে বিশাল দুই পাছা আর কামড়ে থাকা ভোদার শেইপ্টা আমার চোখে পড়ল। আমি বোধহয় সাথে সাথে একটা হার্টবিট মিস করলাম; সাথে আমার বাড়াটা কেমন জানি মাথা চাড়া দিয়ে উঠল আর মনে হল এক্ষুনি খাবলা মেরে ধরি ভোদাটা।
 যাই হোক ভাবীর পিছন পিছন ভারী পাছার দুলুনি সহ্য করতে করতে বাসায় ঢুকলাম। বাসার বসার রুমটা কোভ লাইটিং দিয়ে সাজানো – আলো আধারির খেলা। হালকা আলোতে আমি একটা বড় সোফায় বসলাম। ভাবী বলল, এক মিনিট আমি আসছি বলে ভিতরে গিয়ে একটা হাফহাতা কাল টিশার্ট পড়ে আসল। কিন্তু উনাকে দেখে এবার সত্যিই আমার গলা শুকিয়ে গেল। এতক্ষন যে লাল ব্রাটা 
ফতুয়ার নিচ থেকে উঁকি দিচ্ছিল – তা এখন পুরাই স্পষ্ট। দুই দুধের শেপ যেন কালো গেঞ্জিটার সাথে কামড়ে আছে, ভাবী বোধহয় বাসায় এই পাতলা হাফহাতা গেঞ্জিগুলাতে কম্ফোর্ট ফিল করে। উনি খানিকটা দুধ ঝাকিয়ে আমার পাশে বসে পড়ল। আমার মনে হল জীবনে মেয়ে অনেক চুদেছি, কিন্তু আজকে রাতের এই পরিস্থিতিতে আমি আগে কখনও পরি নাই। নিজে মাছ ধরতে গিয়ে তখন মনে হচ্ছিল নিজেই যেন মাছ হয়ে গেলাম।
নিরবতা ভেঙ্গে ভাবী আমাকে বলে উঠলো, কি ব্যাপার কথা বন্ধ কেন? চা খাবে না। আমি উত্তর না দিয়ে কিছুক্ষন ভাবীর দুচোখের দিকে থিরথির করে তাকিয়ে থাকলাম, চোখ দুটোর মাঝে কামনার স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ দেখে আমি রূম্পা ভাবীর লাল লিপস্টিক দেওয়া গাঢ় ঠোট জোড়ায় আমি ক্ষনিকের মধ্যে চুমু বসালাম। ভাবী খানিকটা হতচকিয়ে গেলেও মুহূর্ত দুই পড়েই পালটা চুমু দিতে লাগল।  
২।
কি সুন্দর পাছা! সুঢৌল নিতম্ব যাকে বলে! আমি ভাবীকে বিছানায় উল্টে কালো পাতলা টাইটসে উপর দিয়ে ডান দিকের পাছায় হাত দিলাম। এই সেই তানপুরা পাছা, যেটার আকর্ষনে কতদিন ধরে আমি আকর্ষিত! বিশ্বাস হতে চাচ্ছিল না। পাছাটা যেখানে শেষ হয়ে উরুটা যেখানে শুরু হয় – সেখানে গভীর খাঁজটায় একটি জোরে চাপড় দিলাম, পাছাটা কেমন করে জানি দুলে উঠলো, আমি আরেকটু জোরে চাপড় দেয়ার পর – ভাবী বলল, কি ব্যাপার আমার পাছাটা অনেক পছন্দ মনে হয় তোমার?! আমি কথা না বাড়িয়ে, জোরে টান মেরে টাইটসটা নিচে নামালাম, সাথে সাথে মসৃন বিশাল গুড়ু নিতম্ব বের হয়ে আসল – হালকা আলোয় যেন জ্বলতে লাগলো ভাবীর পাছা-উরূ-পা। আমি নিজেকে আর আটকে রাখতে পারলাম না, মুখটা নামিয়ে একটা হালকা চুমু আর খাঁজে কামড় বসালাম। ভাবী উফফ্‌ করে উঠলো। পাছা দুটো যেভাবে পারলাম টিপতে শুরু করলাম। 

৩।
রূম্পার ভোদাটা আমি কামড়ে ধরলাম, শরীরের তুলনায় ভোদার সাইজটা ছোট হওয়াতে বুঝলাম জামাই এখনও চুদে খাল বানাতে পারে নাই। অনেকদিন পর এইরকম ছোট গভীর ভোদা পেলাম। খুব ধীরে ধীরে শুরু করলাম জিভ লাগানো – কারন মাথায় ঘুরছে সারারাত বাকি আছে, হাতে অনেক সময়। তাই তাড়াহুড়ো নাই। কাপড় খোলার আগে ভেবেছিলাম পাছা মারবো মালটার আগে, কিন্তু ভোদা চোখের সামনে আসার পর বুঝলাম রূম্পা ভাবীর আসল আকর্ষন পাছা নয়; নিপাট তলপেট বেয়ে নেমে যাওয়া সুগভীর ভোদা। কিছুক্ষন জিভ লাগানোর পর ভাবী হালকা মোচড় দিতে লাগল, সাথে হাল্কা গোংগানি। গভীর নিশ্বাসের সাথে আলো-আধারির মাঝে যৌবন ভরা নারীদেহ – যে কি সুন্দর কম্বিনেশন, বলে বুঝানো যাবেনা। ভাবী বকে উঠলো, আমার জামাই মাদারচোদটা আমাকে কখনও এতো সুন্দর করে চেটে দেয়নি; আহ্‌! শান্তিতে আমি মারা যাচ্ছি। ভাবীর মুখে জামাই এর প্রতি গালি শুনে আমার ভোদা চাটার প্রতি উৎসাহ বেড়ে গেল। আমি জিভটাকে নাড়িয়ে ক্লিটোরাসে জোরে ধাক্কা দিতে লাগলাম, প্রতি ধাক্কায় ভাবীর গোঙ্গানি বাড়তে লাগল, সাথে ভোদাটা ভরে উঠতে লাগলো নোনতা ভোদার রসে ।  
এদিকে আমার বাড়াটা শক্ত হয়ে ব্যাথা করছিল, অতিরিক্ত হরমোনের কারনে ফুলে উঠা শিরাগুলো দেখা যাচ্ছিল। আমি মুহূর্তেই পকেট থেকে কনডমের প্যাকেট বের করলাম। ভাবী আমার আমাকে টান দিয়ে উনার শরীরে সাথে মিশিয়ে বলল, প্রথম আনন্দে বাঁধা নয় কোনকিছুড়। আমি একটু চিন্তা করে ভাবীর নগ্ন বুকটাকে নিজের খোলা বুকের সাথে ঠেসে ধরলাম যাতে উনার উন্নত নরম স্তনজোড়া আমি শরীর দিয়ে অনুভব করতে পারি। ওষ্ঠ-অধর, নগ্ন খোলা জোড়া বুক – যখন জাপটা জাপটি করছিল, তখন বাড়াটা বড্ড ঢাক্কা মারছিল ভাবীর ভোদায় কাছাকাছি তলপেটে। মিনিট পাঁচেক পরে আমি ভাবীকে কালো চেইসের (সোফা) উপর মিশনারী স্টাইলে করার জন্য শোয়ালাম – অসাধারন দৃশ্য। আমি আর সহ্য করতে পারলাম না – নিজের বাড়া দিয়ে হাললা প্রিকাম ঝরছিল। বুঝলাম এখনই সময়। বাড়াটাকে রুম্পার ভোদায় হালকা ঠাপ দিতেই ডেবে গেল; কিন্তু মনে হলো ভোদার তীব্র উষ্ণতা আমার বাড়াটাকে পুড়ে ফেলবে। ভাবীর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, ব্যাপার কি? এত্ত গরম কেন?। ভাবী উত্তর দিল, তোমার দোষ। তারপর বেশ অনেকক্ষন সময় কাটলো এভাবে – অস্বাভাবিক শিৎকার, এলোপাথারি চুমু, আঁচর, আদর, তীব্র শিহরন এবং সবশেষে তীব্র আনন্দ। 
৪।
তরুনী আর বিবাহিত মহিলার মধ্যে আসল পার্থক্য হল – চোদার পর তরুনী আপনাকে ভালবেসে ফেলবে, কিন্তু বিবাহিত মহিলা আপনার কাছ থেকে শারীরিক সুখ খুঁজে নেবে বন্ধুত্বের সাথে। ভাবীর সাথে আমার সম্পর্কটা সেদিনের পর থেকে অনেকটা Friends with Benefits –এর মতো রূপ নিল। আমরা দুজন নিজেদের মধ্যে স্বার্থপরের মতো আনন্দ দিতে ও নিতে থাকলাম। পরবর্তী অংশ দেকতে একানে ক্লিক কর